সর্বশেষঃ
সাবেক ১২ মন্ত্রীসহ ১৪ জনকে আজ হাজির করা হচ্ছে ট্রাইব্যুনালে দীপু মনির সুপারিশে মাউশিতে তিন হাজার পদায়ন শিক্ষা ভবনের সামনে ৭ কলেজ ছাত্রের বিক্ষোভ এবং সড়কে পুলিশ ব্যারিকেড ২০২৫ সালে হজে নিবন্ধন শেষ হয়েছে ৪৩,৩৭৪ জনের প্রতিটি চার নারীর মধ্যে তিনজনই সহিংসতার শিকার: স্বাস্থ্য ও সামাজিক জরিপ ঢাকার সাবেক চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রেজাউল করিম সাময়িক বরখাস্ত শীতের আগমনী বার্তা: আবহাওয়া অফিসের শৈত্যপ্রবাহের আগাম সতর্কতা নির্বাচনে মাঠ প্রশাসনকে নিরপেক্ষভাবে কাজ করার নির্দেশ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার মির্জা ফখরুল বলছেন, এ দেশের মানুষ পিআর পদ্ধতি গ্রহণ করবে না সচেতনতা ও টিকাদানেই টাইফয়েড নিয়ন্ত্রণ সম্ভব: নূরজাহান বেগম স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা: আমার ছেলে-মেয়েরা দেশে, আমি কি ভাবে নিরাপদ থাকব? প্রধান উপদেষ্টা রোমের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করলেন
পাকিস্তানের বোলিং তোপে উড়েই গেল ওমান

পাকিস্তানের বোলিং তোপে উড়েই গেল ওমান

এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে শক্তির প্রদর্শন করেছে পাকিস্তান। ব্যাটিং এবং বল করার দিক থেকে তারা দুর্দান্ত পারফরম্যান্স দেখিয়ে ওমানকে কঠিন চ্যালেঞ্জে ফেলে দেয়। পাকিস্তানের সালমান আগার দল ৯৩ রানের বড় সাফল্য অর্জন করে ম্যাচ জয় করে নিয়েছে।

উইকেটে ব্যাট করতে নামা ওমানের পুরো ইনিংস শুরু থেকেই দুর্বল হয়ে পড়ে। অভিজ্ঞ জতিন্দর সিং, আমির কলিম এবং অধিনায়ক জিশান মাকসুদ কেউই পাকিস্তানের ধারালো বোলিংয়ের সামনে দাঁড়িয়ে থাকতে পারেননি। পাকিস্তানের শাহীনের মতো বোলাররা আক্রমণে এসে প্রতিপক্ষের ব্যাটিং লাইনআপকে ধ্বংস করে দেন। একমাত্র হাসান মির্জা কিছুটা লড়াই দেখান, ২৩ বলে ২৭ রান করেন। বাকি সবাই মাঠের দর্শক হিসেবেই থাকেন।

পাকিস্তানের বোলাররা ধারাবাহিক আক্রমণে ওমানে ব্যাটিংয়ের ভেতর অস্থিরতা সৃষ্টি করে। শেষ পর্যন্ত ওমানের ইনিংস ৬৭ রানে থেমে যায়, যা পাকিস্তানের দাপুটে জয়ের জন্য যথেষ্ট ছিল। সাইম আইয়ুব, মুকিম ও ফাহিম দুটি করে উইকেট নেন, শাহীন, আবরার ও নেওয়াজ একেকটি উইকেট করে থাকেন।

এর আগে ম্যাচের শুরুতে টস জিতে পাকিস্তান ব্যাটিংয়ে নামে। প্রথমে ওপেনার সাইম আইয়ুব ৪ রান করে আউট হন, जिससे দলের মধ্যে কিছু শঙ্কা তৈরি হয়। এরপর সাহিবজাদা ফারহান ও মোহাম্মদ হারিসের মধ্যে ৮৫ রানের মহামূল্যবান জুটি গড়ে ওঠে। হারিস ছিলেন দারুণ আক্রমণাত্মক, তিনি খেলেন ৬৬ রানের ঝলমলে ইনিংস। তার সঙ্গে ফারহান (২৯) বেশ ভালো সঙ্গ দেন।

তবে দুজনের বিদায়ের পর পাকিস্তানের ব্যাটিং ধস নামে। একসময় দল ১২০ রানে অর্ধেক উইকেট হারিয়ে ফেলে। শেষদিকে ফখর জামান ২৩ রানের ইনিংস ও মোহাম্মদ নেওয়াজের ১০ বলে ১৯ রানের ক্যামিও ইনিংস পাকিস্তানকে পৌঁছে দেয় ১৬০ রানে।

ওমানের হয়ে শাহ ফয়সাল ও আমির কলিম তিনটি করে উইকেট নেন, কিন্তু পাকিস্তানের ধারালো বোলিং এটাকে নিমেষে ঢেকে দেয়। পাকিস্তানের বলারুর প্রতিপক্ষকে চাপে রাখে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

© ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Design & Developed BY Shipon tech bd